Posts

ওসামা বিন লাদেন মার্কিন অভিযানে নিহত

Image
মার্কিন বিশেষ বাহিনী পাকিস্তানের ভেতরে অভিযান চালিয়ে আল কায়দার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছে৻ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নিজেই হোয়াইট হাউজে এ খবর ঘোষণা করেছেন৻ গোয়েন্দা সংস্থার খবরের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়৻ কর্মকর্তারা বলছেন, গত অগাস্ট মাসে ওসামা বিন লাদেনের অবস্থানের বিষয়ে খোঁজ পাওয়া গিয়েছিলো৻ যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলছেন যে, কেন্দ্রীয় গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ রাজধানী ইসলামাবাদের উত্তরে অ্যাবোটাবাদে উচু প্রাচীরের একটি বাড়িতে ওসামা বিন লাদেনের অবস্থান নিশ্চিত করে৻ তারা জানায় যে সন্ত্রাসবিরোধী সামরিক বিভাগের বিশেষ বাহিনীর সৈন্যরা চারটি হেলিকপ্টারে করে এই বাড়িতে গিয়ে অভিযান পরিচালনা করে৻ এই অভিযানে অন্তত তিনজন নিহত হয়৻ খবরে বলা হচ্ছে, ওসামা বিন লাদেন মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন৻ ওসামা : অবশেষে আমেরিকার হাতেই মৃত্যু এই অভিযানের সময় তার একজন ছেলেও নিহত হয়েছে৻ প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন যে এই অভিযানের সময় একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে৻ মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন যে আল কায়দা নেতাকে পরে সমুদ্রে সমাহিত করা হয়েছে৻ ওসামা বিন লাদেনের এই মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে হাজার হাজার মার্কিন...

বেনাপোল সীমান্তে বিএসএফের গুলি

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের স্থানীয় অফিস বলছে যশোরের বেনাপোল সীমান্তে সাদিপুর গ্রামের মুন্না মিয়া নামে এক কিশোর তাদের গরু আনতে ভারত সীমান্তের মধ্যে ঢুকে পড়ে এবং গরু নিয়ে ফেরার পথে বিএসএফ তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। এতে মুন্না মিয়া গুলিবিদ্ধ হন। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে যশোর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের পক্ষ থেকে এ ঘটনার মৌখিক এবং লিখিত প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হলেও বিএসএফ এর পক্ষ থেকে এখনও এ ব্যাপারে কোনো উত্তর আসেনি। গত ১২ই এপ্রিল বাংলাদেশের আরেকটি সীমান্ত এলাকা রাজশাহীর চর সোনাইকান্দিতে ভারতীয় সীমান্তে ভারতের একজন নাগরিক বিএসএফ র গুলিতে মারা যায়। সীমান্তে গুলির ঘটনা বন্ধ করার লক্ষ্যে বেশ কয়েক মাস ধরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়েও জোর বৈঠক হয়েছে, কিন্তু বিষয়টি সমাধানের লক্ষণ এখনও দেখা যাচ্ছে না।

সামরিক আদালতে কর্ণেল আবু তাহেরের বিচারকে অবৈধ বলে ঘোষনা করেছে হাইকোর্ট

Image
কর্নেল তাহের ১৯৭৬ সালের জুলাই মাসে সামরিক আদালতে বিচার করে কর্ণেল তাহেরকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। এর বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় পর তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে রিট মামলায় হাইকোর্টে রায় হলো। বাংলাদেশে সাড়ে তিন দশক পর সামরিক আদালতে কর্ণেল আবু তাহেরের বিচারকে অবৈধ বলে ঘোষনা করেছে হাইকোর্ট। ঐ বিচারকে বাতিল করে হাইকোর্ট বলেছে, সামরিক আদালত গঠন এবং ঐ বিচার কার্যক্রমের সবকিছুই অবৈধ এবং সংবিধান পরিপন্থী। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহেরের সামরিক আদালতে গোপন বিচার বাতিল করে দিয়ে হাইকোর্ট ঘটনাটিকে একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে উল্লেখ করেছে। একই সাথে আদালত কর্নেল তাহেরকে শহীদ হিসাবে মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।   ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ঘটনার পর সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থান পাল্টা অভ্যুত্থান চলে। সেই প্রেক্ষাপটে জিয়াউর রহমান ক্ষমতা নেওয়ার পর ১৯৭৬ সালে জুলাই মাসে কর্নেল তাহেরসহ ১৭ জনকে সামরিক আদালতে গোপন বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছিল। বিচারের কয়েকদিন পরই সেসময় ২১ শে জুলাই কর্নেল তাহের...

প্রচণ্ড শৈত্যপ্রবাহ তাপমাত্রা রেকর্ড ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস

বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলাগুলোর বাসিন্দারা বলছেন যে তীব্র শীতের কারণে এসব জায়গায় জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়েছে। বুধবার দেশের সবচেয়ে কম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পশ্চিমাঞ্চলীয় যাশোরে, সেখানে তাপমাত্রা সাড়ে চার ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে। যশোরের বর্তমান তাপমাত্রার চেয়েও কম তাপমাত্রা একবার রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯৫০ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারী, সেদিন তাপমাত্রা ছিল ৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।তাপমাত্রার রেকর্ড রাখা শুরু করার পর বাংলাদেশে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯৬৮ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারী শ্রীমঙ্গলে ২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সবনিম্ন তাপমাত্রার কাছাকাছি তাপমাত্রা বিরাজ করছে পাবনার ইশ্বরদীতে, ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাংলাদেশের একটা বড় অংশ এখন কুয়াশার ঘন চাদরে ঢাকা, ফলে দিনের বেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না বেশীরভাগ জায়গায়। পুরো দেশ জুড়েই তীব্র শীত। আবহাওয়া দপ্তরের উপপরিচালক শাহ আলম বলছেন যে তীব্র ঠাণ্ডার কারণ হলো কুয়াশার জন্যে সূর্যের তাপ মাটিতে পৌঁছুতে পারছে না। তিনি বলেন, এর সাথে যোগ হয়েছে সাইবেরিয়া বা এর কাছাকাছি থেকে আসা উত্তর-পশ্চিমের বায়ুপ্রবাহ, যা তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। মঙ্গলবার এই বায়ুপ্...

দুর্নীতির তালিকায় বাংলাদেশ ১৩ তম ২০০৯ সাল

Image
দূর্নীতি তালিকায় ১৩ নম্বরে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি বিরোধী সংস্থা, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বলছে দূর্নীতি নিয়ে উন্নত দেশগুলোর আত্মতৃপ্তির কোন অবকাশ নেই, কারন এসব দেশেও ব্যবসা খাতে ঘুষের লেনদেন চলে৻ বিশ্বের ১৮০টা দেশে দূনীতির ধারনাগত সূচকের ওপর বাৎসরিক রিপোর্টে ট্রান্সপারেন্সি উন্নয়ন সাহায্যের অর্থ ব্যয়ের প্রক্রিয়ার আর স্বচ্ছ করার পরমর্শ দিয়েছে৻ ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল দূর্নীতির ধারনাগত সূচকের তালিকায় চলতি বছর বাংলাদেশের অবস্থান ১৩ নম্বরে৻ গত বছর বাংলাদেশ এই তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল৻ এর আগে পর পর চারবার বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে ছিল৻ বাংলাদেশের দূর্নীতির ধারনার উন্নতি হলেও, সেদেশে এখনও ব্যাপক দূর্নীতি রয়েছে বলে এই রিপোর্টে বলা হয়েছে৻ ঢাকা থেকে সংবাদদাতা শেখ সাবিহা আলম জানাচ্ছেন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বলছ সর্বসাম্প্রতিক এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের যে অগ্রগতি তা উল্লেখযোগ্য, বিশ্বের আর মাত্র আটটি দেশ এতটা উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ অংশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলছিলেন যদিও এখনও বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর একটি এবং ম...

BANGLADESH MILITARY INTELLIGENCE ACTIVE BUT NOT VERY ADEPT AT POLITICS || USA Cable 2008

REF: DHAKA 0692 Classified By: Ambassador James F. Moriarty. Reasons: 1.4 (b) and (d) ------ SUMMARY ------- 1. (S) The Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) remains involved in domestic politics, bullying some politicians and plotting behind the scenes with others to advance its agenda. In recent days, senior politicians have told Post how leaders of the intelligence group have privately outlined plans to try to ensure the next Parliament acts in accordance with the military's wishes. One prominent lawyer for the Bangladesh Nationalist Party described recent DGFI threats against him for actions it deemed inimical to its political goals. The DGFI's use of heavy-handed tactics, from encouraging a bitter factional rift within a major political party to alleged physical abuse of the detained son of former Prime Minister Khaleda Zia, have hardly been effective and there is little reason to believe subsequent efforts will achieve success. Sti...